নন্দীগ্রাম (বগুড়া) প্রতিনিধি: বগুড়ার নন্দীগ্রামের পল্লীতে কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে স্ত্রীকে হত্যার ঘটনায় ঘাতক স্বামীকে স্থানীয়দের সহায়তায় আটক করেছে পুলিশ।
শনিবার (২৯ নভেম্বর) দুপুর আড়াইটার দিকে উপজেলার ৪নং থালতা মাঝগ্রাম ইউনিয়নের বাঁশো লয়দাপাড়া গ্রামে নৃশংস এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মোছা. মোর্শেদা বেগম (৪৫) একই ইউনিয়নের তালগাছি গ্রামের মৃত মকু মিয়ার মেয়ে। অভিযুক্ত স্বামী মো. তায়েজ উদ্দিন (৫০), বাঁশো গ্রামের মৃত কছি সর্দারের ছেলে।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্র জানায়, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে তায়েজ উদ্দিন হাসুয়া ও কুড়াল দিয়ে স্ত্রী মোর্শেদা বেগমের ওপর অতর্কিত হামলা চালান। মাকে রক্ষা করতে এগিয়ে এলে ছোট মেয়ের ওপরও হামলার চেষ্টা করা হয়। মেয়ে পালিয়ে প্রাণে বাঁচলেও তায়েজের কুড়াল-হাসুয়ার আঘাতে গুরুতর জখম হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান মোর্শেদা বেগম।
এলাকাবাসী জানান, তায়েজ উদ্দিন মানসিক রোগী হিসেবে পরিচিত। দীর্ঘদিন তিনি পাবনা মানসিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। দুই বছর আগে তাকে বাড়িতে ফিরিয়ে আনা হয়। তাদের সংসারে তিন মেয়ে। স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কও ভালো ছিল বলে স্থানীয়রা জানান। শুক্রবারও স্বামী-স্ত্রী একসঙ্গে মাঠে সরিষা বপনের কাজ করেন। হঠাৎ এমন হত্যাকাণ্ড ঘটলো তা কারোরই বুঝে আসে না।
নন্দীগ্রাম থানার ওসি ফইম উদ্দিন বলেন, হত্যার পর তায়েজ উদ্দিন বাড়ির দোতলায় লুকিয়ে ছিলেন। স্থানীয়দের সহযোগিতায় তাকে আটক করা হয়েছে। হত্যায় ব্যবহৃত কুড়াল ও হাসুয়া জব্দ করা হয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।”
ঘটনার খবর পেয়ে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
শনিবার (২৯ নভেম্বর) দুপুর আড়াইটার দিকে উপজেলার ৪নং থালতা মাঝগ্রাম ইউনিয়নের বাঁশো লয়দাপাড়া গ্রামে নৃশংস এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মোছা. মোর্শেদা বেগম (৪৫) একই ইউনিয়নের তালগাছি গ্রামের মৃত মকু মিয়ার মেয়ে। অভিযুক্ত স্বামী মো. তায়েজ উদ্দিন (৫০), বাঁশো গ্রামের মৃত কছি সর্দারের ছেলে।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্র জানায়, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে তায়েজ উদ্দিন হাসুয়া ও কুড়াল দিয়ে স্ত্রী মোর্শেদা বেগমের ওপর অতর্কিত হামলা চালান। মাকে রক্ষা করতে এগিয়ে এলে ছোট মেয়ের ওপরও হামলার চেষ্টা করা হয়। মেয়ে পালিয়ে প্রাণে বাঁচলেও তায়েজের কুড়াল-হাসুয়ার আঘাতে গুরুতর জখম হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান মোর্শেদা বেগম।
এলাকাবাসী জানান, তায়েজ উদ্দিন মানসিক রোগী হিসেবে পরিচিত। দীর্ঘদিন তিনি পাবনা মানসিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। দুই বছর আগে তাকে বাড়িতে ফিরিয়ে আনা হয়। তাদের সংসারে তিন মেয়ে। স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কও ভালো ছিল বলে স্থানীয়রা জানান। শুক্রবারও স্বামী-স্ত্রী একসঙ্গে মাঠে সরিষা বপনের কাজ করেন। হঠাৎ এমন হত্যাকাণ্ড ঘটলো তা কারোরই বুঝে আসে না।
নন্দীগ্রাম থানার ওসি ফইম উদ্দিন বলেন, হত্যার পর তায়েজ উদ্দিন বাড়ির দোতলায় লুকিয়ে ছিলেন। স্থানীয়দের সহযোগিতায় তাকে আটক করা হয়েছে। হত্যায় ব্যবহৃত কুড়াল ও হাসুয়া জব্দ করা হয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।”
ঘটনার খবর পেয়ে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
প্রতিনিধি :